গল্প কবিতা লেখার অভ্যাস ভালো || Motivational Video in Bengali
গল্প কবিতা লেখার অভ্যাস ভালো
আপনি হয়তো এখনো পড়াশোনা করছেন, নইলে কোন কর্মে নিয়োজিত আছেন। সবকিছু নিয়ে হয়তো আপনি যথেষ্ট ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন । পড়াশুনা, ব্যবসা বা চাকরি-বাকরির পাশাপাশি তবে শৃজনশীল কর্মের সাথে আপনার যুক্ত হওয়া দরকার। আর যদি আপনি ইতিমধ্যে যুক্ত থাকেন, তবে আপনি বস আর এই ভিডিওটি আপনার জন্য নয়।
আসুন, মূল প্রসঙ্গে চলে যায়, আমাদের অনেকে আবার সমাজসেবা করছেন, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথেও আছেন। কর্মস্থল, পরিবার এবং নিজেকে নিয়ে ব্যস্ততার শেষ নেই। এই ব্যস্ততার মধ্যেও আপনি হয়তো সমানতালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা সোসাল মিডিয়াতেও সময়ও দিচ্ছেন।
গবেষণা বলছে, সবকিছু করুন, কিন্তু মাঝেমাঝে যৎসামন্য আঁকিবুকি অথবা গল্প, কবিতা বা লেখালেখির অভ্যাস রাখা ভালো।
রম্য কথাসাহিত্যিক ও কার্টুনিস্ট অধ্যাপক আহসান হাবীব বলেন, ‘কার্টুন আঁকার জন্য ভালো চিত্রশিল্পী হওয়ার প্রয়োজন নেই। কার্টুন আঁকার জন্য শুধু প্রয়োজন কাগজ, কলম ও পত্রিকা। একজন শিক্ষার্থীর ইচ্ছাশক্তিই তাকে কার্টুনিস্ট হওয়ার পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’ তেমনি একটু আধটু লেখালেখি করার জন্য আপনার খুব ভালো মানের লেখালেখি করতে হবে এমনটিও নয়। হয়তো, সময় নিয়ে লিখে ফেললেন সাম্প্রতিক আপনার চোখে পড়া অসামঞ্জস্য কোন ঘটনার বিবরণ। কিংবা আপনার মনের কোণে জমে থাকা অনুভূতিগুলোর হোক শুভ বহিঃপ্রকাশ।
ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির মানুষ হতে গেলে আপনাকে সামান্য দায়িত্বশীল হতে হবে, অন্যের স্থানে নিজেকে বসিয়ে বিবেচনা করতে হবে। আর নিজেকে পরিবর্তন করতে আপনাকে প্রধান একটি কাজ করতে হবে, সেটি হলো-- সৃজনশীল কাজের সঙ্গে থাকা।
আসলে, ‘সৃজনশীল কর্ম বা সৃজনশীল চিন্তাভাবনার ফলে আমাদের ব্রেইনের সিনোপসিসগুলো প্রতিনিয়ত নড়াচড়া করে। এতে ব্রেইনের ব্যায়াম হয়।’ আর তাতে মানুষের মস্তিষ্ক দিনদিন উন্নত হয়।
১। নতুন কিছু করুন।
যেমন ধরুন মাতৃভাষার সঙ্গে শিখে ফেললেন নতুন কোনও ভাষা অথবা এঁকে ফেললেন কয়েকটি কার্টুন নইলে লিখে ফেললেন আপনার এলাকার দৈনন্দিন সমস্যার বিষয়ে। এতে অনেকটা সময়ও কেটে যাবে। মস্তিষ্কের কোষগুলো সতেজ থাকবে। ফলে ডিমেনশিয়া চাইলেও আপনাকে ছুঁতে পারবে না।
২। নিজের ইন্দ্রীয়গুলো ব্যবহার করুন
মানুষের মস্তিষ্ক বিভিন্ন ইন্দ্রীয় থেকে গ্রহণকৃত তথ্য মনে রাখে। খুব ছোট আকারে হলেও কোনোকিছু দেখা, শোনা বা স্পর্শজনিত নানা তথ্য মনে রাখতে খুবই কার্যকর মানুষের মস্তিষ্ক। যেমন কোনো একটি ফুলের ছবির পাশাপাশি যদি তার গন্ধটাও গ্রহণ করা যায় তাহলে সে বিষয়টি মনে রাখতে খুবই সুবিধা হয়।
তবে একটি বিষয়ে খেয়াল রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেটি হলো, একসঙ্গে অনেক কাজ (মাল্টিটাস্ক) বাদ দিন।
আমরা অনেকেই একসঙ্গে অনেক কাজ (বা মাল্টিটাস্ক) করে নিজের দক্ষতা প্রমাণ করার চেষ্টা করি। কিন্তু বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে মাল্টিটাস্ক বাস্তবে মানুষকে ধীর করে দেয়। বরং, যখন যে কাজটি করবেন তখন সেই কাজটিতে সম্পূর্ণ ফোকাস দিন। নিজের শৃজনশীল কর্মের মাধ্যমে বা নিজের দায়িত্বশীল ভূমিকার মাধ্যমে, সমাজ, দেশ তথা মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করুন।
একটা অনুরোধ, আপনি যদি আমাদের ব্রাইট বাংলা চ্যানেলটি এখনো সাবস্ক্রাইব না করে থাকেন তবে এখনই সাবস্ক্রাইব করে ,পাশে থাকা বেল আইকনটিতে ক্লিক করুন। সাথে থাকুন, ভালো থাকুন।
আপনি হয়তো এখনো পড়াশোনা করছেন, নইলে কোন কর্মে নিয়োজিত আছেন। সবকিছু নিয়ে হয়তো আপনি যথেষ্ট ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন । পড়াশুনা, ব্যবসা বা চাকরি-বাকরির পাশাপাশি তবে শৃজনশীল কর্মের সাথে আপনার যুক্ত হওয়া দরকার। আর যদি আপনি ইতিমধ্যে যুক্ত থাকেন, তবে আপনি বস আর এই ভিডিওটি আপনার জন্য নয়।
আসুন, মূল প্রসঙ্গে চলে যায়, আমাদের অনেকে আবার সমাজসেবা করছেন, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথেও আছেন। কর্মস্থল, পরিবার এবং নিজেকে নিয়ে ব্যস্ততার শেষ নেই। এই ব্যস্ততার মধ্যেও আপনি হয়তো সমানতালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা সোসাল মিডিয়াতেও সময়ও দিচ্ছেন।
গবেষণা বলছে, সবকিছু করুন, কিন্তু মাঝেমাঝে যৎসামন্য আঁকিবুকি অথবা গল্প, কবিতা বা লেখালেখির অভ্যাস রাখা ভালো।
রম্য কথাসাহিত্যিক ও কার্টুনিস্ট অধ্যাপক আহসান হাবীব বলেন, ‘কার্টুন আঁকার জন্য ভালো চিত্রশিল্পী হওয়ার প্রয়োজন নেই। কার্টুন আঁকার জন্য শুধু প্রয়োজন কাগজ, কলম ও পত্রিকা। একজন শিক্ষার্থীর ইচ্ছাশক্তিই তাকে কার্টুনিস্ট হওয়ার পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে।’ তেমনি একটু আধটু লেখালেখি করার জন্য আপনার খুব ভালো মানের লেখালেখি করতে হবে এমনটিও নয়। হয়তো, সময় নিয়ে লিখে ফেললেন সাম্প্রতিক আপনার চোখে পড়া অসামঞ্জস্য কোন ঘটনার বিবরণ। কিংবা আপনার মনের কোণে জমে থাকা অনুভূতিগুলোর হোক শুভ বহিঃপ্রকাশ।
ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির মানুষ হতে গেলে আপনাকে সামান্য দায়িত্বশীল হতে হবে, অন্যের স্থানে নিজেকে বসিয়ে বিবেচনা করতে হবে। আর নিজেকে পরিবর্তন করতে আপনাকে প্রধান একটি কাজ করতে হবে, সেটি হলো-- সৃজনশীল কাজের সঙ্গে থাকা।
আসলে, ‘সৃজনশীল কর্ম বা সৃজনশীল চিন্তাভাবনার ফলে আমাদের ব্রেইনের সিনোপসিসগুলো প্রতিনিয়ত নড়াচড়া করে। এতে ব্রেইনের ব্যায়াম হয়।’ আর তাতে মানুষের মস্তিষ্ক দিনদিন উন্নত হয়।
১। নতুন কিছু করুন।
যেমন ধরুন মাতৃভাষার সঙ্গে শিখে ফেললেন নতুন কোনও ভাষা অথবা এঁকে ফেললেন কয়েকটি কার্টুন নইলে লিখে ফেললেন আপনার এলাকার দৈনন্দিন সমস্যার বিষয়ে। এতে অনেকটা সময়ও কেটে যাবে। মস্তিষ্কের কোষগুলো সতেজ থাকবে। ফলে ডিমেনশিয়া চাইলেও আপনাকে ছুঁতে পারবে না।
২। নিজের ইন্দ্রীয়গুলো ব্যবহার করুন
মানুষের মস্তিষ্ক বিভিন্ন ইন্দ্রীয় থেকে গ্রহণকৃত তথ্য মনে রাখে। খুব ছোট আকারে হলেও কোনোকিছু দেখা, শোনা বা স্পর্শজনিত নানা তথ্য মনে রাখতে খুবই কার্যকর মানুষের মস্তিষ্ক। যেমন কোনো একটি ফুলের ছবির পাশাপাশি যদি তার গন্ধটাও গ্রহণ করা যায় তাহলে সে বিষয়টি মনে রাখতে খুবই সুবিধা হয়।
তবে একটি বিষয়ে খেয়াল রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেটি হলো, একসঙ্গে অনেক কাজ (মাল্টিটাস্ক) বাদ দিন।
আমরা অনেকেই একসঙ্গে অনেক কাজ (বা মাল্টিটাস্ক) করে নিজের দক্ষতা প্রমাণ করার চেষ্টা করি। কিন্তু বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে মাল্টিটাস্ক বাস্তবে মানুষকে ধীর করে দেয়। বরং, যখন যে কাজটি করবেন তখন সেই কাজটিতে সম্পূর্ণ ফোকাস দিন। নিজের শৃজনশীল কর্মের মাধ্যমে বা নিজের দায়িত্বশীল ভূমিকার মাধ্যমে, সমাজ, দেশ তথা মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করুন।
একটা অনুরোধ, আপনি যদি আমাদের ব্রাইট বাংলা চ্যানেলটি এখনো সাবস্ক্রাইব না করে থাকেন তবে এখনই সাবস্ক্রাইব করে ,পাশে থাকা বেল আইকনটিতে ক্লিক করুন। সাথে থাকুন, ভালো থাকুন।
No comments